<![CDATA[
wp:paragraph
অফিস শেষ করে নাজমুলের সাথে সরাসরি ওর বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। ও আজ আমাকে নিজের হাতে ভূনা খিঁচুড়ি রান্না করে খাওয়াবে। রাস্তায় আজ বেশ যানজট। ওর বাসায় পৌছাতে পৌছাতে রাত হয়ে গেলো। নাজমুল দরজা খুলতেই ডায়নিং রুমের লাইট জ্বলে উঠলো। বাঁচা গেলো। এতক্ষণ হয়তো এই লাইনে বিদ্যুৎ ছিলো না! মনে হচ্ছে আমি আশীর্বাদ হয়েই আসলাম। আমি আজ না আসলে ব্যাচারার হয়তো অন্ধকারেই বসে থাকতে হতো। ফ্রেশ হওয়ার উদ্দেশ্যে দুইজন দুই ওয়াশ-রুমের দিকে গেলাম। ওয়াশরুমের সুইচই খুজে পেলাম না! কি আর করা! ফোনের লাইট জ্বালিয়েই ঢুকে পড়লাম। ঢুকতেই লাইট জ্বলে উঠলো। আবার বের হতেই লাইট বন্ধ হয়ে গেলো। এবার ব্যাপারটা আমাকে একটু চিন্তায় ফেলে দিলো। তাহলে আমরা বাসায় ঢুকতেই ডায়নিং রুমের লাইট জ্বলে উঠাটা আসলে আশীর্বাদ ছিলো না। কিছু একটা গোলমাল আছে। আমি বাকি রুমগুলোও পরীক্ষা করলাম। যখনই আমি কোন রুমে ঢুকছি, তখনই সেখানকার লাইট জ্বলে উঠছে। আর বের হয়ে গেলেই লাইট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। নিশ্চযই ও কোন নতুন ডিভাইস লাগিয়েছে রুমে।
/wp:paragraph
wp:image {“id”:87020,”sizeSlug”:”large”,”linkDestination”:”none”}
/wp:image
wp:paragraph
নাজমুলের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াটা আসলে সার্থক। সর্বশেষ প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে শুধু ওর বাসায় আসলেই হয়। ও দৈনন্দিন জীবনে সবসময় প্রযুক্তির সাথেই থাকে। প্রযুক্তির এই যুগে এসে কে এত কষ্ট করে বারবার সুইচ চাপতে যাবে! নাজমুল ফ্রেশ হয়ে আসতেই এই নতুন ডিভাইজটির সম্পর্কে জানতে চাইলাম।
/wp:paragraph
wp:image {“id”:87021,”sizeSlug”:”large”,”linkDestination”:”none”}
/wp:image
wp:paragraph
আসলে এই ডিভাইসটি মোশন বা জীবজন্তুর চলাচল সনাক্ত করতে পারে। আর এই সনাক্তকরণের মাধ্যমে ডিভাইসটি এর সাথে সংযোগ দেওয়া লাইটিকে চালু বা বন্ধ করে থাকে। আরও একটি মজার বিষয় হলো এর সেটিং গুলো পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ দিনের বেলায় চলাচল সনাক্ত হলেও লাইট জ্বলবে কি না? বা লাইটি মোশন স্থির হয়ে যাওয়ার কতসময় পর্যন্ত জ্বলে থাকবে? – এগুলো সেট করে দেওয়া যায়। এতে করে অপ্রয়োজনে বিদ্যুৎ খরচ হয় না এবং কষ্ট করে সুইচও চাপতে হয় না।
/wp:paragraph
wp:paragraph
/wp:paragraph
wp:heading
ইনস্টলেশন (Installation):
/wp:heading
wp:paragraph
ডিভাইসটির ইনস্টলেশন একদম সহজ। বাড়তি কোন ঝামেলা একদম নেই। বর্তমান সময়ে বাসা-বাড়ির দেওয়ালে যে সুইচ বক্স থাকে সেখানেই এটি সুন্দর ভাবে সেট হয়ে যায়। ওয়ারিং ও একদম সহজ। অন্যান্য সুইচ যেভাবে সংযোগ দেওয়া হয়, এটিও ঠিক তেমনই। ডিভাইসটির A এবং L টার্মিনাল দুইটিকে, একটি সুইচের দুটি টার্মিনাল ধরে সংযোগ দিলেই হবে।
/wp:paragraph
wp:image {“id”:87022,”sizeSlug”:”large”,”linkDestination”:”none”}
/wp:image
wp:heading
ব্যবহার (How to use?):
/wp:heading
wp:paragraph
ডিভাইসটিতে একটি স্লাইড-সুইচ রয়েছে। এটি ব্যবহার করে ডিভাইসটিকে পর্যায়ক্রমে ON / OFF / AUTO এই তিনটি মুডেই অপারেট করা যাবে। সুইচটিকে ON পজিশনে নিলে লাইটটি জ্বলে উঠবে, OFF পজিশনে লাইটটি বন্ধ হয়ে যাবে এবং AUTO বা PIR পজিশনে নিলে, সেটি মোশন সনাক্তরণের উপর নির্ভর করে লাইটিকে নিয়ন্ত্রণ করবে।
/wp:paragraph
wp:image {“id”:87023,”sizeSlug”:”large”,”linkDestination”:”none”}
/wp:image
wp:paragraph
ডিভাইসটিকে তার Feature এর উপর নির্ভর করে নিম্নোক্ত স্থানে ব্যবহার করা যেতে পারে…
/wp:paragraph
wp:list
- সিঁড়িঘরের লাইট নিয়ন্ত্রণে
- বারান্দার লাইট নিয়ন্ত্রণে
- টয়লেটের লাইট নিয়ন্ত্রণে
- বেসিনের লাইট নিয়ন্ত্রণে
- গ্যারেজের লাইট নিয়ন্ত্রণে
/wp:list
wp:paragraph
WiFi, Internet বা Bluetooth এর ঝাঁমেলা ছাড়াও যে একটি স্বাভাবিক লাইটকে এতো সহজেই Smart Light এ পরিবর্তন করা যেতে পারে, দেখে আমি একটু অবাকই হয়েছি। তাছাড়া ডিভাইসটির কালার, ফিনিশিং এবং বিল্ড-কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো। স্বাভাবিক সুইচের পরিবর্তে এই মোশন-সুইচ ঘরের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলবে অনেকাংশেই।
/wp:paragraph
wp:heading
ফলাফল (Real Life Testing):
/wp:heading
wp:paragraph
/wp:paragraph
wp:paragraph
/wp:paragraph
wp:paragraph
প্রোডাক্ট রিভিউ (ভিডিও) দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
/wp:paragraph
wp:paragraph
প্রোডাক্টির ব্যবহারবিধি (User Manual) পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
/wp:paragraph
wp:paragraph
প্রোডাক্টটি ক্রয় করতে এখানে ক্লিক করুন।
/wp:paragraph
]]>